http://jaamunanews24.blogspot.com/
দুই প্রধান নেত্রীর সঙ্গে আলোচনা করে তাদের মধ্যে সমঝোতার আগ্রহ দেখেছেন বলে জানালেন যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী সাইয়েদা ওয়ারসি।
দুই প্রধান দলের নেতাদের একত্রে বসানোর পর সমঝোতার আশাবাদ জানিয়ে জাতিসংঘ দূত অস্কার ফার্নান্দেজ-তারানকোর চলে যাওয়ার একদিনের মাথায় ঢাকায় আসেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়ার সঙ্গে বৈঠকের পর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এক সংবাদ সম্মেলনে ওয়ারসি বলেন, “তারা দুজনেই সমঝোতার পক্ষে...সমঝোতা হোক বা না হোক তারা এ বিষয়ে আগামীকাল বৈঠক হতে পারে।”
জাতিসংঘের সহকারী মহাসচিব ফার্নান্দেজ-তারানকো দুই দলের নেতাদের সঙ্গে দুই দফা বৈঠকের পর তৃতীয় বৈঠকের প্রতিশ্রুতি আদায়ের কথা জানিয়ে গিয়েছিলেন।
শুক্রবার আওয়ামী লীগ ও বিএনপি নেতাদের ওই বৈঠক হবে- দুই নেত্রীর কাছে সে নিশ্চয়তা পেয়েছেন বলে ওয়ারসি জানান।
তিনি আশা করছেন, পরবর্তী বৈঠকে দুই দলের জন্য সমঝোতার পৌঁছানোর ‘নতুন এবং সম্ভবত শেষ সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত’ হবে।
আগামী নির্বাচনের আগে নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে দুই প্রধান দলের মতভেদের মধ্যে বাংলাদেশে এসে যুক্তরাজ্যেরন মন্ত্রী বলেন, কোন পদ্ধতিতে নির্বাচন হবে, তা এই দেশের জনগণই সিদ্ধান্ত নেবে।
তার মতে, কী সংখ্যক মানুষ ভোটে অংশ নিল, কত ভোট পড়ল, কতটুকু শান্তিপূর্ণভাবে ভোট হল, জনগণ ভোট দিতে পারল কি না, পর্যবেক্ষদের চোখে নির্বাচন কতটুকু অবাধ ও সুষ্ঠু হল, সেটিই হবে নির্বাচনের প্রধান বিষয়।
দুই দলের সমঝোতার জন্য গণমাধ্যমমের দায়িত্বশীল ভূমিকাও প্রত্যাশা করেছেন এই বছর দ্বিতীয় দফা ঢাকা সফরে আসা ওয়ারসি।
পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত যুক্তরাজ্যের এই মন্ত্রী যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া নিয়েও সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তর দেন। তার সফরের মধ্যেই যুদ্ধাপরাধী আব্দুল কাদের মোল্লার মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের আইনি সব প্রক্রিয়া শেষ হয়। তার সংবাদ সম্মেলনের কয়েক ঘণ্টার মধ্যে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়।
কাদের মোল্লার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর না করতে পশ্চিমা বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠনের উদ্বেগের কথা তুলে ধরে ওয়ারসি বলেন, বাংলাদেশে একাত্তরের যুদ্ধাপরাধের বিচারে যুক্তরাজ্যের সমর্থন থাকলেও মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে তার দেশ।
দুই প্রধান নেত্রীর সঙ্গে আলোচনা করে তাদের মধ্যে সমঝোতার আগ্রহ দেখেছেন বলে জানালেন যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী সাইয়েদা ওয়ারসি।
দুই প্রধান দলের নেতাদের একত্রে বসানোর পর সমঝোতার আশাবাদ জানিয়ে জাতিসংঘ দূত অস্কার ফার্নান্দেজ-তারানকোর চলে যাওয়ার একদিনের মাথায় ঢাকায় আসেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়ার সঙ্গে বৈঠকের পর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এক সংবাদ সম্মেলনে ওয়ারসি বলেন, “তারা দুজনেই সমঝোতার পক্ষে...সমঝোতা হোক বা না হোক তারা এ বিষয়ে আগামীকাল বৈঠক হতে পারে।”
জাতিসংঘের সহকারী মহাসচিব ফার্নান্দেজ-তারানকো দুই দলের নেতাদের সঙ্গে দুই দফা বৈঠকের পর তৃতীয় বৈঠকের প্রতিশ্রুতি আদায়ের কথা জানিয়ে গিয়েছিলেন।
শুক্রবার আওয়ামী লীগ ও বিএনপি নেতাদের ওই বৈঠক হবে- দুই নেত্রীর কাছে সে নিশ্চয়তা পেয়েছেন বলে ওয়ারসি জানান।
তিনি আশা করছেন, পরবর্তী বৈঠকে দুই দলের জন্য সমঝোতার পৌঁছানোর ‘নতুন এবং সম্ভবত শেষ সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচিত’ হবে।
আগামী নির্বাচনের আগে নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে দুই প্রধান দলের মতভেদের মধ্যে বাংলাদেশে এসে যুক্তরাজ্যেরন মন্ত্রী বলেন, কোন পদ্ধতিতে নির্বাচন হবে, তা এই দেশের জনগণই সিদ্ধান্ত নেবে।
তার মতে, কী সংখ্যক মানুষ ভোটে অংশ নিল, কত ভোট পড়ল, কতটুকু শান্তিপূর্ণভাবে ভোট হল, জনগণ ভোট দিতে পারল কি না, পর্যবেক্ষদের চোখে নির্বাচন কতটুকু অবাধ ও সুষ্ঠু হল, সেটিই হবে নির্বাচনের প্রধান বিষয়।
দুই দলের সমঝোতার জন্য গণমাধ্যমমের দায়িত্বশীল ভূমিকাও প্রত্যাশা করেছেন এই বছর দ্বিতীয় দফা ঢাকা সফরে আসা ওয়ারসি।
পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত যুক্তরাজ্যের এই মন্ত্রী যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া নিয়েও সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তর দেন। তার সফরের মধ্যেই যুদ্ধাপরাধী আব্দুল কাদের মোল্লার মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের আইনি সব প্রক্রিয়া শেষ হয়। তার সংবাদ সম্মেলনের কয়েক ঘণ্টার মধ্যে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়।
কাদের মোল্লার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর না করতে পশ্চিমা বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠনের উদ্বেগের কথা তুলে ধরে ওয়ারসি বলেন, বাংলাদেশে একাত্তরের যুদ্ধাপরাধের বিচারে যুক্তরাজ্যের সমর্থন থাকলেও মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে তার দেশ।
No comments:
Post a Comment